ইরা স্বামী রেজওয়ানকে অফিসে বিদায় করে দিয়ে প্রতিদিনের অভ্যেসমত কফির মগে চুমুক দিতে দিতে দৈনিক পত্রিকাটা হাতে নিল। প্রথম পাতার শিরোনামগুলোতে চোখ বুলিয়ে…
আরও পড়ুন১. মন্ত্রী সাবের গুণের কথা চলেন এবার কই রাজনীতিতে মন্ত্রী সাবের আসনটা টেকসই ঝোপ বুঝেই কোপ মারেন কাজ যদিও নাইবা পারেন বললে কথা মুখে তাহার ফোটে শ…
আরও পড়ুনদেখিনু সেদিন রেলে/ কুলি বলে এক বাবু সা’ব তারে ঠেলে দিলে নিচে ফেলে!/চোখ ফেটে এল জল/এমনি করে কি জগৎ জুড়িয়া মার খাবে দুর্বল? -(কুলি-মজুর) কাজী…
আরও পড়ুনমার্চ মাসটা এলেই আমাদের চেতনার ভেতর এক তোলপাড় শুরু হয়ে যায়। স্বাধীনতার তোলপাড়। রক্তের কণায় কণায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অণুরনন ঘটে। হৃদয়ের চারপাশে ছড়…
আরও পড়ুনএই ভাষাটি প্রিয় আমার এই ভাষাটি ভালো এই ভাষাটি বুকের মাঝে দেয় জ্বালিয়ে আলো। এই ভাষাটি মনে আমার এই ভাষাটি মুখে এই ভাষাতেই কথা বলি দুঃখ এবং …
আরও পড়ুন২০ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২। রাত নয়টা। ফাল্গুন চলে এলেও শীত শীত ভাবটা যায়নি এখনও। বরং রাতের বেলায় বেশ ভালোই শীত পড়ে। আদনান তার হলের রুমে শুয়ে একটা বই পড়ছিল। …
আরও পড়ুন জীবনে যা হতে চেয়েছিলাম তা হতে পারিনি। নিজের মতের বিরুদ্ধে কখনও যাইনি, মন যা চেয়েছে তাই করেছি সবসময়। এজন্য জীবনে মাশুলও গুনেছি প্রচুর। মুক্তিযুদ্ধ ও ধর্ম নিয়ে সোজাসাপ্টা কথা বলি, আপস করি না নিজের আদর্শের সাথে। সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হকের মত করে বলি ‘আপস করিনি কখনোই আমি, এই হলো ইতিহাস’। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধুর মত করে বলি ‘আমি বাঙালি, আমি মানুষ, আমি মুসলমান। একবার মরে, দুইবার মরে না’।
নিজের চাওয়া-পাওয়ার হিসেব কখনও করিনি। শুধু ফেলে আসা অতীতের কথাগুলো যখন মনে হয় তখন বলি, সময় বদলে যায়, সবাই আলোকিত হয়। আমিই শুধু পড়ে থাকি জীবনের গহীন উপত্যকায়, জীবন্মৃতের মত।
© ইয়াসীন সেলিম ডটকম ২০১৯-২০২৩ | লেখক কর্তৃক সর্বসত্ব সংরক্ষিত
সোশ্যাল নেটওয়ার্ক